লিবিয়া
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
|
|||||
নীতি বাক্য: স্বাধীনতা, সমাজতন্ত্র, একতা | |||||
জাতীয় সঙ্গীত: আল্লাহু আকবর | |||||
রাজধানী | ত্রিপলি | ||||
বড় শহর | ত্রিপলি | ||||
রাষ্ট্রভাষা | আরবী | ||||
সরকার | জামাহিরিয়া মুয়াম্মর আল-গাদ্দাফি (de facto) জেনাতি মুহাম্মদ আজ-জেনাতি (de jure) বাগদাদি মাহমুদি |
||||
স্বাধীনতা {{{ঘটনা}}} |
{{{ঘটনার_তারিখ}}} | ||||
ভূখন্ড - মোট - পানি (%) |
১,৭৫৯,৫৪০ বর্গকিলোমিটার; (১৭তম) ৬৭৯,৩৫৯ বর্গ মাইল ০ |
||||
জনসংখ্যা - জুলাই ২০০৫ হিসাবে - ২০০৪ আদম_শুমারী - জনসংখ্যার ঘনত্ত্ব |
৫,৮৫৩,০০০১ (১০৫তম) ৫,৮৮২,৬৬৭২
|
||||
জিডিপি (পিপিপি) - মোট - প্রতি এককে |
২০০৫ $৬৭.২৪৪ বিলিয়ন (৬৭তম) $১১,৬৩০ (৫৮তম) |
||||
মানব উন্নয়ন সূচক (২০০৩) | ০.৭৯৯ (৫৮তম) – মধ্যম | ||||
মুদ্রা | দিনার (LYD ) |
||||
সময় স্থান | পূর্ব ইউরোপীয় সময় (EET) (ইউটিসি+২) | ||||
ইন্টারনেট ডোমেইন | .ly | ||||
দেশের কোড | +২১৮ |
||||
জাতীয়তা | {{{জাতীয়তা}}}
|
লিবিয়া (আরবী: ليبيا Lībiyā লিবিয়া, লিবিয় আরবী: Lībya লিবয়া, সরকারী নাম মহাসাম্যবাদী গণ লিবীয় আরব জামাহিরিয়া ( الجماهيرية العربية الليبية الشعبية الإشتراكية العظمى), উত্তর আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। এর উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পূর্বে মিশর, দক্ষিণ-পূর্বে সুদান, দক্ষিণে চাদ ও নাইজার, এবং পশ্চিমে আলজেরিয়া ও তিউনিসিয়া অবস্থিত। তৈল সম্পদে সমৃদ্ধ এই দেশটির রাজধানীর নাম ত্রিপোলি। মুয়াম্মার গাদ্দাফী এই দেশটির রাষ্ট্রপতি।
লিবিয়ার তিনটি প্রধান অঞ্চল হল, ত্রিপোলিতানিয়া, ফেজ, ও সিরেনাইকা।
লিবিয়া একটি আদিবাসী (অর্থাৎ বর্বর) শব্দ, যার উদ্ভব হয়েছে আদি মিশরীয় লেখনী , R'bw (= লিবু) থেকে, যা দ্বারা নীল নদের পশ্চিমে বসবাসকারী বর্বর জাতির একটি গোত্রের লোকদের বোঝানো হয়। গ্রীক ভাষায় এই শব্দটি পরিনত হয় লিবিয়া নামে। প্রাচীণ গ্রীসএ উত্তর আফ্রিকা ও মিশর, এমনকি কখনো কখনো আফ্রিকা মহাদেশের সম্পূর্ণ এলাকাকেই লিবিয়া বলে অভিহিত করা হত।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] ইতিহাস
প্রথমে রোম,কার্থেজ এবং ভ্যান্ডালস দের দ্বারা পরপর শাসিত হয়। মধ্য যুগে আরব, মরক্কো এবং মিশর আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করে। ১৬শ শতাব্দি তে স্পেন এবং মাল্টার নাইট গণ কিছুদিনের জন্য এর উপর কর্তৃত্ব করে। ১৫৫১ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত লিবিয়া তুর্কি দের অধীনে ছিল। এরপর ইতালির অধীন হয়। ২য় বিশ্বযুদ্ধে লিবিয়া ছিল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। ১৯৫১ সালের ২৪শে ডিসেম্বর সাধীনতা লাভ করে। লিবিয়া ১৯৫৩ সালে আরব লীগ এবং ১৯৫৫ সালে জাতিসংঘের সদস্য হয়।
[সম্পাদনা] রাজনীতি
লিবিয়ায় সরকারের দুইটি স্তর - একটি 'বিপ্লবী অংশ' যা বিপ্লবী নেতা গাদ্দাফী, বিপ্লবী কমিটিসমূহ এবং ১৯৬৯ এ গঠিত বিপ্লবী নিয়ন্ত্রণ পরিষদের (Revolutionary Command Council) অবশিষ্ট ১২ জন সদস্য নিয়ে গঠিত আর অপরটি আইনপ্রণয়নকারী অংশ যা 'স্থানীয় গণ কংগ্রেস'সমূহ (Local People's Congresses), 'শাবিয়াত গণ কংগ্রেস'সমূহ (Sha'biyat People's Congresses) এবং জাতীয় সাধারণ গণ কংগ্রেস (National General People's Congress)।
ঐতিহাসিক বিপ্লবী নেতৃত্ব নির্বাচিত নয় এবং বিপ্লবে তাদের অংশগ্রহণের কারণে কখনোই ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা হতে সরানো সম্ভব নয়।
১,৫০০টি শহুরে ওয়ার্ডের প্রত্যেকটির জন্য একটি করে স্থানীয় গণ কংগ্রেস রয়েছে। অপরদিকে ৩২টি অঞ্চল/পৌরসভা/উপবিভাগ বা শাবিয়াতের প্রত্যেকটির জন্য রয়েছে একটি করে 'শাবিয়াত' গণ কংগ্রেস। আর রয়েছে একটি জাতীয় সাধারণ গণ কংগ্রেস। এই আইন প্রণয়নকারী অংশগুলোকে আবার প্রতিনিধিত্ব করে নির্বাহী অংশ অর্থাৎ স্থানীয় গণ কমিটিসমূহ, 'শাবিয়াত' গণ কমিটিসমূহ এবং জাতীয় সাধারণ গণ কমিটি/কেবিনেট।
[সম্পাদনা] প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
প্রধান শহর: ত্রিপলি , বেন্ গাজি।
[সম্পাদনা] ভূগোল
[সম্পাদনা] অর্থনীতি
[সম্পাদনা] জনসংখ্যা
[সম্পাদনা] সংস্কৃতি
[সম্পাদনা] আরও দেখুন
[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ
|
---|
ইতিহাস • প্রশাসনিক অঞ্চল • ভূগোল • অর্থনীতি • রাজনীতি • সরকার ব্যবস্থা • জনসংখ্যার পরিসংখ্যান • সংস্কৃতি • পরিবহন ব্যবস্থা • পর্যটন • সামরিক বাহিনী • ভাষা • ধর্মবিশ্বাস • সংবাদপত্র • বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ • জাতীয় পতাকা • জাতীয় সঙ্গীত • শহর • শিল্পকলা |