এম্পায়ার অফ দ্য সান (চলচ্চিত্র)
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এম্পায়ার অফ দ্য সান | |
এম্পায়ার অফ দ্য সান চলচ্চিত্রের পোস্টার |
|
---|---|
পরিচালক | স্টিভেন স্পিলবার্গ |
প্রযোজক | ক্যাথলিন কেনেডি ফ্র্যাংক মার্শাল স্টিভেন স্পিলবার্গ |
চিত্রনাট্য | জে জি ব্যালার্ড (উপন্যাস) টম স্টপার্ড Menno Meyjes |
অভিনয়ে | ক্রিস্টিয়ান বেইল জন ম্যালকোভিচ মিরান্ডা রিচার্ডসন নিগেল হ্যাভার্স |
সঙ্গীত পরিচালক | জন উইলিয়াম্স |
চিত্র গ্রহণ | অ্যালেন দ্যভ্যু |
সম্পাদনা | মাইকেল কান |
পরিবেশক | ওয়ার্নার ব্রাদার্স অ্যাম্ব্লিন এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তির তারিখ | ৯ই ডিসেম্বর, ১৯৮৭ |
দৈর্ঘ্য | ১৫৪ মিনিট |
ভাষা | ইংরেজি/জাপানি/মান্দারিন |
নির্মান ব্যয় | ৩৮,০০০,০০০ ডলার (আনুমানিক) |
All Movie Guide profile | |
IMDb profile |
এম্পায়ার অফ দ্য সান (ইংরেজি ভাষায়: Empire of the Sun) ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত একটি মহাকাব্যিক চলচ্চিত্র। ইংরেজি ভাষার এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ক্রিস্টিয়ান বেইল, জন ম্যালকোভিচ এবং মিরান্ডা রিচার্ডসন। এটি নির্মিত হয়েছে একই নামের একটি উপন্যাস থেকে যার লেখক হলেন জে জি ব্যালার্ড। উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন টম স্টপার্ড এবং Menno Meyjes। এটি সমালোচকদের প্রশংসা পেয়েছে এবং ছয়টি ক্ষেত্রে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছিল। তিনটি ক্ষেত্রে (চিত্রগ্রহণ, সঙ্গীত এবং শব্দ) বাফটা পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি।
প্রধান চরিত্রে ভাল অভিনয় করার জন্য ন্যাশনাল বোর্ড অফ রিভিউ ক্রিস্টিয়ান বেইলকে "কিশোর অভিনেতা হিসেবে সেরা কৃতিত্বের" পুরস্কার প্রদান করে। মজার বিষয় হল, এম্পায়ার অফ দ্য সানে বেইলের অভিনয়কে পুরস্কৃত করার জন্যই সেবারের মত প্রথম এই ক্ষেত্রটি যোগ করা হয়েছিল। চলচ্চিত্রের কাহিনী লেখক ব্যালার্ডের আত্মজীবনী থেকে নেয়া। প্রধান চরিত্রের নাম ছিল "জেম্স গ্রাহাম" যা ব্যালার্ডের প্রথম এবং মধ্য নামকে নির্দেশ করে। লেখকের পুরো নাম জেম্স গ্রাহাম ব্যালার্ড।
[সম্পাদনা] চরিত্রায়নে
- ক্রিস্টিয়ান বেইল - জেম্স জেমি গ্রাহাম (হারিয়ে যাওয়া কিশোর)
- জন ম্যালকোভিচ - বেসি (জেমির বন্ধুবর)
- মিরান্ডা রিচার্ডসন - মিসেস ভিক্টর (ইন্টার্নমেন্ট ক্যাম্পে যার কাছে ছিল জেমি)
- নিগেল হ্যাভার্স - ডঃ রলিন্স (ক্যাম্পের ব্রিটিশ ডাক্তার)
- জো প্যান্টোলিয়ানো - ফ্র্যাংক ডেমারেস্ট (জেমিকে প্রথমে খুঁজে পায়)
- লেজলি ফিলিপ্স - ম্যাক্সটন
- মাসাতো ইলবু - সার্জেন্ট নাগাতা
- এমিলি রিচার্ড - মেরি গ্রাহাম (জেমির মা)
- রিউপার্ট ফ্রেজার - জন গ্রাহাম (জেমির বাবা)
- পিটার গেইল - মিস্টার ভিক্টর
- তাকাতোরো কাতায়োকা - কামিকাজে (বালক পাইলট)
- বেন স্টিলার - ডেইন্টি
- ডেভিড নিডর্ফ - টিপট্রি
- রাল্ফ সেইম্যুর - কোহেন
- রবার্ট স্টিফেন্স - মিস্টার লকউড
- ঝাই নাই শে - ইয়াং
- গুত্স ইশিমাৎসু - সার্জেন্ট উচিদা
- এমা পাইপার - অ্যামি ম্যাথিউস
- জেমি ওয়াকার - মিস্টার র্যাডিক
- জ্যাক ডেয়ারলাভ - বন্দীদের মধ্যে যে গান গায়
- অ্যানা টার্নার - মিসেস গিলমোর
- অ্যান ক্যাস্ল - মিস্টার ফিলিপ্স
- ইভোন গিলান - মিসেস লকউড
- রাল্ফ মাইকেল - মিস্টার প্যাট্রিজ
- সিবিল ম্যাস - মিসেস হাগ
[সম্পাদনা] স্মরণীয় উক্তি
জিমের জাপানী বন্ধু গুলিকাহত হবার পর জিম বলে, I learned a new word today. Atom bomb. It was like a white light in the sky. Like God taking a photograph. I saw it. I can bring everyone back.
[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ
- Empire of the Sun - ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেস
- Empire of the Sun - রটেন টম্যাটোস
- Empire of the Sun - মেটাক্রিটিক
- Empire of the Sun - বক্স অফিস মোজো
- Empie of the Sun at SpielbergFilms.com
|
---|
ডুয়েল (১৯৭১) • দ্য সুগারল্যান্ড এক্সপ্রেস (১৯৭৪) • জস (১৯৭৫) • ক্লোজ এনকাউন্টার্স অফ দ্য থার্ড কাইন্ড (১৯৭৭) • ১৯৪১ (১৯৭৯) • রেইডার্স অফ দ্য লস্ট আর্ক (১৯৮১) • ইটি দ্য এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল (১৯৮২) • টুইলাইট জোন: দ্য মুভি (১৯৮৩) • ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য টেম্প্ল অফ ডুম (১৯৮৪) • দ্য কালার অফ পার্পল (১৯৮৫) • এম্পায়ার অফ দ্য সান (১৯৮৭) • ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য লস্ট ক্রুসেড (১৯৮৯) • অলওয়েস (১৯৮৯) • হুক (১৯৯১) • জুরাসিক পার্ক (১৯৯৩) • শিন্ডলার্স লিস্ট (১৯৯৩) • দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড: জুরাসিক পার্ক (১৯৯৭) • আমিস্টাড (১৯৯৭) • সেভিং প্রাইভেট রায়ান (১৯৯৮) • আর্র্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স: এআই (২০০১) • মাইনরিটি রিপোর্ট (২০০২) • ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান (২০০২) • দ্য টার্মিনাল (২০০৪) • ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস (২০০৫) • মিউনিখ (২০০৫) • ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য কিংডম অফ দ্য ক্রিস্টাল স্কাল (২০০৮) • আনটাইট্ল্ড আব্রাহাম লিংকন বায়োপিক (TBA) • ইন্টারস্টেলার (TBA) • টিনটিন (TBA) দ্য ট্রায়াল অফ দ্য শিকাগো ৭ (TBA) |