বাংলাদেশের অর্থনীতি
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ অর্থনীতিতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পের মধ্যে অন্যতম । ১৯৮০ সালের আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত পাট ও পাটজাত পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এসময় পাট রপ্তানি করে দেশটি অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত। কিন্তু পলিপ্রোপিলিন পণ্যের আগমনের ফলে ১৯৭০ সাল থেকেই পাটজাত দ্রব্যের জনপ্রিয়তা ও বাণিজ্য কমতে থাকে।
বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি স্বাধীনতার পরপরই ১৯৭০ দশকে সর্বোচ্চ ৫৭% প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। তবে এ প্রবৃদ্ধি বেশীদিন টেকেনি। ১৯৮০ দশকে এ হার ছিল ২৯% এবং নব্বই দশকে ২৪%।
বাংলাদেশ বর্ধিত জনসংখ্যার অভিশাপ সত্ত্বেও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। এর মূল কারন হচ্ছে অভ্যন্তরীন উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে ধান উৎপাদনের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। বাংলাদেশের চাষাবাদের জমি সাধারনত ধান ও পাট চাষের জন্য ব্যবহৃত হলেও সাম্প্রতিক সময়ে গমের চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে ধান উৎপাদনের দিক দিয়ে মোটামুটি স্বয়ংসম্পূর্ণ। তা সত্ত্বেও মোট জনসংখ্যার ১০% থেকে ১৫% অপুষ্টির ঝুকির মধে রয়েছে। বাংলাদেশের কৃষি মূলত অনিশ্চিত মৌসুমী চক্র, এবং নিয়মিত বন্য ও খরার উপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। দেশের যোগাযোগ, পরিবহন ও বিদ্যুত খাত সঠিকভাবে গড়ে না ওঠায় দেশটির উন্নতি ব্যহত হচ্ছে। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল খনি রয়েছে এবং কয়লা, খনিজ তেল প্রভৃতির ছোটখাট খনি রয়েছে। বাংলাদেশের শিল্প-কাঠামো দুর্বল হলেও এখানে অদক্ষ শ্রমিকের সংখ্যা অঢেল এবং মজুরিও সস্তা।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ বিভিন্ন দাতা দেশ থেকে ৩০ বিলিয়ন ডলারেরও অধিক বৈদেশিক সাহায্য ও ঋণ পেয়েছে যার মধ্যে ১৫ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের প্রধান দাতার মধ্যে রয়েছে বিশ্ব ব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সৌদি আরব ও পশ্চিম ইউরোপীয় রাষ্ট্রসমূহ। তাসত্ত্বেও বাংলাদেশের দারিদ্রের হার এখনও অনেক বেশি। মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে এবং ভারত ও চীনের পর বাংলাদেশেই সর্বোচ্চ সংখ্যক দরিদ্র মানুষ বসবাস করে। একই আয়ের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের সামাজিক সেবার মান অনেক কম। বাংলাদেশে ঐতিহাসিকভাবেই বিরাট বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে এবং এর অর্থনীতি বর্তমানে বিদেশে কর্মরত শ্রমিকের পাঠানো রেমিটেন্সের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। ১৯৯৫ ও ১৯৯৬ সালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সবচেয়ে কম পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের কল্যানে রিজার্ভ স্থিতিশীল রয়েছে। বর্তমানের রিজার্ভ প্রায় ৩.১ বিলিয়ন ডলার যা ২০০৬ অর্থবছরের শুরুর দিকে ছিল। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩.৬ বিলিয়ন ডলারে।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] সামষ্টিক অর্থনৈতিক ধারা
এটি বাংলাদেশের বাজার দর অনুযায়ী মোট অভ্যন্তরীন উৎপাদনের একটি তালিকা।গণনা করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বাংলাদেশের মিলিয়ন টাকা মুদ্রামানে।
বছর | মোট অভ্যন্তরীন উৎপাদন | মার্কিন ডলার বিনিময় | মূল্যস্ফিতি সূচক (২০০০=১০০) |
---|---|---|---|
১৯৮০ | ২৫০,৩০০ | ১৬.১০ টাকা | ২০ |
১৯৮৫ | ৫৯৭,৩১৮ | ৩১.০০ টাকা | ৩৬ |
১৯৯০ | ১,০৫৪,২৩৪ | ৩৫.৭৯ টাকা | ৫৮ |
১৯৯৫ | ১,৫৯৪,২১০ | ৪০.২৭ টাকা | ৭৮ |
২০০০ | ২,৪৫৩,১৬০ | ৫২.১৪ টাকা | ১০০ |
২০০৫ | ৩,৯১৩,৩৩৪ | ৬৩.৯২ টাকা | ১২৬ |
[সম্পাদনা] কৃষি
অধিকাংশ বাংলাদেশী কৃষিকাজের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। আগে থেকেই ধান ও পাট বাংলাদেশের প্রধান ফসল হিসেবে সুপরিচিত থাকলেও ইদানিং গম চাষের ওপর গুরুত্ব বেড়েছে। উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে চা উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশের উর্বর ভূমি এবং সহজলভ্য পানির উৎসের কারনে এদেশের অনেক স্থানে বছরে তিনবার ধানের ফলন হয়। অনেক নিয়ামকের কারনে বাংলাদেশের কায়িক-শ্রমনির্ভর কৃষি ধীরগতিতে উন্নতি লাভ করছে। বিরূপ আবহাওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে বাংলাদেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। সাম্প্রতিককালে বন্যা নিয়ন্ত্রন, সেচ ব্যবস্থাপনা, সারের পরিমিত ব্যবহার এবং গ্যামীন অর্থনীতিতে সঠিক মূলধন ব্যবস্থা শুরু হয়েছে। ফলে আরও উন্নতি আশা করা হচ্ছে। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের প্রধান শস্য ধান উৎপাদিত হয়েছে ২০০০০০০.২ মিলিয়ন মেট্রিক টন। ২০০৩ সালে জাতীয় পর্যায়ে ধান চাষের জন্য বিভিন্ন কীটনাশক যেমনঃ দানাদার কার্বোফুরান, সিন্থেটিক পাইরিথ্রয়েড, এবং ম্যালাথিয়ন বিক্রয় হয়েছে ১৩,০০০ টনেরও বেশি।[1][2]. এই কীটনাশক ব্যবহার বৃদ্ধি কেবল পরিবেশ দূষণই ঘটাচ্ছে না, বরং দরিদ্র ধানচাষীদের চাষাবাদের খরচও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে কীটনাশক ব্যবহার কমাতে কাজ করে যাচ্ছে।[3] ধানের বিপরীতে ১৯৯৯ সালে গম উৎপাদিত হয়েছে ১.৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারনে চাষযোগ্য ভূমির ওপর ক্রমেই চাপ বাড়ছে। একারনে জমির উর্বরাশক্তি প্রতিনিয়ত কমে যাচ্ছে। একারনে খাদ্য সংকট দেখা দিচ্ছে। এই সংকট মোকাবেলায় বৈদেশিক সাহায্য ও বানিজ্যিকভাবে খাদ্য আমদানির উপর নির্ভর করতে হয়। বেকারত্ব এখনও একটি ভয়ঙ্কর সমস্যা এবং কৃষিকাজ এই সকল বেকার জনগোষ্ঠীকে কর্মের যোগান দিতে পারে কি না, তা চিন্তার বিষয়। বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা ভবিষ্যত সরকারগুলোর একটি প্রধান দায়িত্ব।
[সম্পাদনা] শিল্প
[সম্পাদনা] বিনিয়োগ
[সম্পাদনা] তৈরি পোষাক শিল্প
[সম্পাদনা] একনজরে
GulshanDhakja.jpg
The area of Gulshan is a commercial hub of the country |
Dhakavenue.jpg
The city of Dhaka has grown rapidly over the last few years |
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ অর্থনীতিতে অনেক পথ পাড়ি দিয়েছে। ১৯৯০ দশকে প্রভূত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সাধিত হলেও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের এখনও বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। সরকারী প্রতিষ্ঠানের অদক্ষতা সত্ত্বেও এখানে দ্রুত শ্রমিক শ্রেণী বৃদ্ধি পেয়েছে যাদেরকে কেবল কৃষি ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান করা সম্ভব নয়। একারনে সরকার বিভিন্ন বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে বিভিন্ন বিদেশী কোম্পানিকে অনুমোদন, বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মানে আগ্রহ সৃষ্টি এবং প্রশাসনের বিরোধিতা সত্ত্বেও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান অনুমোদন উল্লেখযোগ্য। ১৯৯৮ সালের ভয়াবহ বন্যার পর দেশটির অর্থনীতি আবার বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভর করতে শুরু করে। অবশ্য এখন পর্যন্ত পূর্ব এশীয় অর্থনৈতিক মন্দাবস্থার কোন প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়েনি। বিশ্ব ব্যাংকের অনুমান অনুযায়ী বর্তমান বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হওয়ার কথা প্রায় ৬.৫%। গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক সাহায্যের পরিমান ১০% কমে গেছে। তবে অনেক অর্থনীতিবিদ এটিকে স্বনির্ভরতা অর্জনের পথে একটি শুভলক্ষন হিসেবে দেখে থাকেন। রপ্তানিতে ৯ মাসে দেশটিতে ১৮% প্রগতি সাধন হয়েছে এবং রেমিটেন্স বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ২৫% হারে। ২০০৫ অর্থবছরে রপ্তানি ছিল প্রায় ১০.৫ বিলিয়ন ডলার যা অনুমিত পরিমানের চেয়ে ০.৪ বিলিয়ন ডলার বেশি। ২০০৬ সালের জন্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ১১.৫ বিলিয়ন ডলার। ২০০৬ অর্থবছরের জন্য জিডিপি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬.৭%।
মূল অর্থনৈতিক সূচক | |
---|---|
জিডিপি-ক্রয়ক্ষমতা সমতা | ২৭৫ বিলিয়ন ডলার (২০০৪ অনুমিত) |
জিডিপি-প্রকৃত প্রবৃদ্ধি হার | ৭.০% (২০০৬ অনুমিত) |
জিডিপি-মাথাপিছু: ক্রয়ক্ষমতা সমতা | ২,০০০ ডলার(২০০৪ অনুমিত) |
সাহায্য-মাথাপিছু | $১০.১ (২০০৩) |
জিডিপি-খাতওয়ারী | |
কৃষি | ২০.৫% (২০০৪) |
শিল্প | ২৬.৭% (২০০৪) |
সেবা | ৫২.৮% (২০০৪) |
আয়, মঞ্জুরি বহির্ভূত | ২৩.৪% (২০০৪) |
দারিদ্রসীমার নিচে জনসংখ্যা | ৩৫.৬% (১৯৯৫-৯৬ অনুমিত) |
পারিবারিক আয় অথবা ভোগ, শতাংশ হারে | |
সর্বনিম্ন ১০% | ৩.৯% |
সর্বোচ্চ ১০% | ২৮.৬% (১৯৯৬) |
মূল্যস্ফীতি হার (ভোক্তা মূল্য) | ৫.৮% (২০০০) |
শ্রম শক্তি | ৬৪.১ মিলিয়ন (১৯৯৮) |
নোট: সোদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অমান, কাতার ও মালয়েশিয়াতে উচ্চ হারে শ্রম শক্তি রপ্তানি হয়েছে; শ্রমিকদের রেমিটেন্স ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরে ১.৭১ বিলিয়ন ডলার হবে বলে ধারনা করা হয়েছিল | |
শ্রম শক্তি-পেশা হিসেবে | |
কৃষি | ৬৫% |
সেবা | ২৫% |
শিল্প ও খনি | ১০% (১৯৯৬) |
বেকারত্বের হার | ৩.৬% (২০০২) |
বাজেট | |
আয় | ৪.৯ বিলিয়ন ডলার |
ব্যয় | ৬.৮ বিলিয়ন ডলার, মূলধন ব্যয় সহ (২০০০) |
শিল্প | পাট ও পাটজাত পণ্য উৎপাদন, সূতা কাপড়, তৈরী পোষাক, চা প্রক্রিয়াকরন, কাগজ নিউজপ্রিন্ট, সিমেন্ট, রাসায়নিক, হালকা প্রকৌশল, চিনি, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ইস্পাত, সার |
শিল্প উৎপাদন প্রবৃদ্ধি হার | ৬.২% (২০০১) |
বিদ্যুত-উৎপাদন | ১৩.৪৯৩ বিলিয়ন কিলো ওয়াট (২০০০) |
বিদ্যুত-উৎপাদন, উৎস হিসেবে | |
জীবাশ্ম জ্বালানি | ৯২.৪৫% |
পানিসম্পদ | ৭.৫৫% |
অন্যান্য | ০% (২০০০) |
বিদ্যুত-ব্যবহার | ১২.৫৪৮ বিলিয়ন কিলো ওয়াট (২০০০) |
বিদ্যুত-রপ্তানি | ০ কিলো ওয়াট (২০০০) |
বিদ্যুত-আমদানি | ০ কিলো ওয়াট (২০০০) |
শিল্প ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য | |
কৃষি-পণ্য | ধান, পাট, চা, গম, ইক্ষু, আলু, তামাক, ডাল, তৈলবীজ, মশলা, ফল-ফলাদি; মাংস, দুধ, পোলট্রি |
রপ্তানি | ৬.৬ বিলিয়ন ডলার (২০০১) |
রপ্তানি-পণ্য | তৈরী পোষাক, পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া, হিমায়িত মৎস ও সামুদ্রিক খাদ্য |
রপ্তানি-সহযোগী | যুক্তরাষ্ট্র ৩১.৮%, জার্মানি ১০.৯%, যুক্তরাজ্য ৭.৯%, ফ্রান্স ৫.২%, নেদারল্যান্ডস ৫.২%, ইতালি ৪.৪২% (২০০০) |
আমদানি | ৮.৭ বিলিয়ন ডলার (২০০১) |
আমদানি-পণ্য | মেশিনারি ও যন্ত্রাংশ, রাসায়নিক দ্রব্য, লোহা ও ইস্পাত, পোষাক-সামগ্রী, সূতা, খাদ্য, অপরিশোধিত তেল ও জ্বালানি, সিমেন্ট ক্লিংকার |
আমদানি-সহযোগী | ভারত ১০.৫%, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন ৯.৫%, জাপান ৯.৫%, সিঙ্গাপুর ৮.৫%, চীন ৭.৪% (২০০০) |
অর্থনৈতিক সাহায্য-গ্রহীতা | ১.৫৭৫ বিলিয়ন ডলার (২০০০ অনুমিত) |
মুদ্রা বিনিময় হার | টাকা (৳) প্রতি মার্কিন ডলারে (US$1) - ৬৯.০০০ (অক্টোবর ২০০৬), ৪৯.০৮৫ (১৯৯৯), ৪৬.৯০৬ (১৯৯৮), ৪৩.৮৯২ (১৯৯৭) |
Source:Discovery Bangladesh |
দেনা - বাহ্যিক: ১৬.৫ বিলিয়ন ডলার (১৯৯৮)
অর্থনৈতিক সাহায্য - গ্রহীতা: ১.৪৭৫ বিলিয়ন ডলার (১৯৯৬/৯৭ অর্থবছর)
মুদ্রা: ১ টাকা (৳) = ১০০ পয়সা
মুদ্রা বিনিময় হার: টাকা (৳) প্রতি মার্কিন ডলারে (US$1) - ৬৯.০০০ (অক্টোবর ২০০৬), ৪৯.০৮৫ (১৯৯৯), ৪৬.৯০৬ (১৯৯৮), ৪৩.৮৯২ (১৯৯৭), ৪১.৭৯৪ (১৯৯৬), ৪০.২৭৮ (১৯৯৫)
[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র
- Template:Factbook
- Template:StateDept
[সম্পাদনা] বহিসংযোগ
- Global Economic Prospects: Growth Prospects for South Asia The World Bank, Dec. 13, 2006
- Bangladesh: Strategy for Sustained Growth, The World Bank, 2007-07-27
- Bangladesh Budget 2007 - 2008
[সম্পাদনা] আরো দেখুন
- বাংলাদেশ
- Bangladesh Academy for Rural Development
[সম্পাদনা] আরও দেখুন
|
---|
ইতিহাস • প্রশাসনিক অঞ্চল • ভূগোল • অর্থনীতি • রাজনীতি • সরকার ব্যবস্থা • জনসংখ্যার পরিসংখ্যান • সংস্কৃতি • পরিবহন ব্যবস্থা • পর্যটন • সামরিক বাহিনী • ভাষা • ধর্মবিশ্বাস • সংবাদপত্র • বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ • জাতীয় পতাকা • জাতীয় সঙ্গীত • শহর • শিল্পকলা |