ক্রিস ইগলস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ক্রিস ঈগলস | ||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||
---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্রিস্টোফার ঈগলস | |
জন্ম তারিখ | নভেম্বর ১৯, ১৯৮৫ | |
জন্ম স্থান | হেমেল হেম্পস্টিড, ইংল্যান্ড | |
মাঠে অবস্থান | ডান/বাম উইঙ্গার | |
ক্লাব তথ্য | ||
বর্তমান ক্লাব | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | |
জার্সি নম্বর | ৩৩ | |
তরুণ ক্লাব | ||
ওয়াটফোর্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড |
||
সিনিয়র ক্লাব1 | ||
বছর | ক্লাব | খেলা (গোল)* |
২০০৩- ২০০৫ ২০০৫ ২০০৬ ২০০৬ |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড → ওয়াটফোর্ড (ধারে) → শেফিল্ড ওয়েডিনেজডে (ধারে) → ওয়াটফোর্ড (ধারে) → এনইসি নিজমেগেন (ধারে) |
১৩ (১) ২৫ (৩) ১৭ (৩) ১৫ (১) |
৬ (১)
1 পেশাদারী ক্লাবের উপস্থিতি ও গোলসংখ্যা |
ক্রিস্টোফার ঈগলস (জন্ম ১৯ নভেম্বর ১৯৮৫) একজন ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়। ফুটবলেে তার সেরা অবস্থান আক্রমনাত্নক ডান মিডফিল্ডার। বর্তমানে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেে খেলেন।
মূলত ওয়াটফোর্ডে তিনি বেড়ে উঠলেও ১৪ বছর বয়সে তিনি ওয়াটফোর্ড ছেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড অ্যাকাডেমিতে যোগ দেন। এর বদলে পরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে ড্যানি ওয়েবার ওয়াটফোর্ডে যোগ দেন।[১]
২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর মুল দলের অংশ হিসেবে ইগলসের অভিষেক ঘটে। এসময় ফুটবল লীগ কাপ প্রতিযোগিতায় লিডস ইউনাইটেডের বিপক্ষে খেলার দ্বিতীয় অর্ধে কিয়েরেন রিচার্ডসনের পরিবর্তে তিনি মাঠে নামেন এবং এ খেলায় ইউনাইটেড বিজয়ী হয়।[২] এই মৌসুমে তিনি আর মাত্র একবার মাঠে নেমেছেন, ওয়েস্ট ব্রমের বিপক্ষে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বদলী হিসেবে। এখেলায় ইউনাইটেড ২-০ গোলে বিজয়ী হয়।[৩]
২০০৫ সালের ২১ জানুয়ারি ঈগলসকে ধারে ওয়াটফোর্ডে খেলতে দেয়া হয়। [৪] এসময় তিনি ১৩ খেলায় ১টি গোল করেন।[৫] ২০০৫-০৬ মৌসুমের প্রথম ভাগে তাকে আবার ধারে শেফিল্ড ওয়েডনেজডে দলে খেলতে দেয়া হয়।[৬] লিডসের বিপক্ষে শেফিল্ডের পক্ষে তিনি তার প্রথম গোল করেন।[৭] ওয়েডনেজডের পক্ষে তিনটি গোল করে তিনি আবার ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবে ফেরত আসেন।
২০০৬ সালের ৬ জানুয়ারি তাকে আবার ওয়াটফোর্ড দলে ধারে পাঠানো হয়।[৮] ওয়াটফোর্ডের হয়ে তিনি লীগে তার প্রথম খেলাতেই গোল করেন।[৯][১০] - এই গোলের সুবাদে তিনি আলোচনায় আসেন এবং উইম্বলডনের বিপক্ষে বেকহ্যামের গোলের সাথে এটির তুলনা করা হয়। এই গোলটি মৌসুমের সেরা গোলের স্বীকৃতি অর্জন করে।
দলে মিডফিল্ডারের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও ঈগলসকে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আবার ধারে ডাচ দল এনইসি নিজমেগেন দলে পাঠানো হয়। [১১]
২০০৬ সালের ২১ ডিসেম্বর তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন।[১২] তিনি এনইসি দলের পক্ষে ১১টি খেলায় অংশ নিয়েছেন যার অধিকাংশই বদলী হিসেবে। ২০০৭ সালের ১৩ মার্চ মার্সেলো লিপ্পির ইউরোপীয় একাদশের সাথে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেের প্রীতি খেলায় তিনি দ্বিতীয় অর্ধে মাঠে নামেন।
২০০৭ সালের ২৮ এপ্রিল তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মূল দলের হয়ে প্রথম প্রিমিয়ারশিপে গোল দেন। দ্বিতীয় অর্ধে তিনি মাঠে নেমে গোল দেন যাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৪-২ গোলে এভারটনকে পরাজিত করে। ২০০৭ সালের ২০ জুলাই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেের এশিয়ান ট্যুরে তিনি কয়েকটি দর্শনীয় গোল করেন। ২০০৭-০৮ মৌসুমে তিনি প্রথম একাদশে অন্তুর্ভুক্ত হবার চেষ্টা চালাচ্ছেন [১৩]
[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র
- ↑ Webber poised for Watford
- ↑ Leeds 2-3 Man Utd
- ↑ Baggies bounce United out
- ↑ Eagles moves to Watford on loan
- ↑ Watford 2-0 Gillingham
- ↑ Owls swoop to take Eagles on loan
- ↑ Sheff Wed 1-0 Leeds
- ↑ Eagles returns to Hornets on loan
- ↑ Watford 1-0 Stoke
- ↑ Brighton 0-1 Watford
- ↑ Deadline deals as they happened
- ↑ Man Utd gain work permit for Dong
- ↑ "Eagles hoping to soar", manutd.com. 2007-08-29 তারিখে সংগৃহীত।.
[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ
|
---|
১ ভ্যান ডার সার • ২ নেভিল • ৩ এভরা • ৪ হারগ্রিভস • ৫ ফার্ডিনান্ড • ৬ ব্রাউন • ৭ রোনালদো • ৮ অ্যান্ডারসন • ৯ সাহা • ১০ রুনি • ১১ গিগস • ১২ ফস্টার • ১৩ পার্ক • ১৫ ভিডিচ • ১৬ ক্যারিক • ১৭ ন্যানি • ১৮ স্কোলস • ১৯ পিক • ২১ ডং • ২২ ও'শি • ২৩ ইভান্স • ২৪ ফ্লেচার • ২৫ সিম্পসন • ২৭ সিলভেস্ট্রে • ২৯ কুশতাক • ৩২ তেভেজ • ৩৩ ইগলস • ৩৮ হিটন • ম্যানেজার: ফার্গুসন |