অলি আহমেদ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমেদ বীর বিক্রম বাংলাদেশের একজন প্রথম সারির মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক মন্ত্রী। ১৯৭১ সালে তিনি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহে অংশ নেন। চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার তিনি অন্যতম স্বাক্ষী।
সূচিপত্র |
[সম্পাদনা] বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা
[সম্পাদনা] বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
অলি আহমেদ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং সাহসিকতার জন্য বীর বিক্রম উপাধি লাভ করেন।
[সম্পাদনা] সেনাবাহিনীতে কর্মজীবন
[সম্পাদনা] রাজনীতি
জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠন করলে তিনি সেনাবাহিনীতে তার চাকুরী ছেড়ে রাজনীতিতে যোগ দান করেন। তখন তার আরো ৯ বছর চাকুরী ছিল। এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করলে তিনি যোগাযোগ মন্ত্রী হন। যমুনা সেতুর কাজ তার সময়েই শুরু হয়। দীর্ঘকাল বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকার পর ২০০৬ সালের ২৬ অক্টোবর তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি এ.কিউ,এম, বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সাথে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি গঠন করেন। সম্প্রতি এলডিপি নেতৃবৃন্দ তাদের পূর্বের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ নেতৃত্ত্বাধীন চোদ্দ দলীয় ঐক্য জোটের সাথে একত্রে আন্দোলন ও নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। অতি সম্প্রতি তিনি এ.কিউ,এম, বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সাথে মতবিরধের পর সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।