Web - Amazon

We provide Linux to the World

ON AMAZON:


We support WINRAR [What is this] - [Download .exe file(s) for Windows]

CLASSICISTRANIERI HOME PAGE - YOUTUBE CHANNEL
SITEMAP
Audiobooks by Valerio Di Stefano: Single Download - Complete Download [TAR] [WIM] [ZIP] [RAR] - Alphabetical Download  [TAR] [WIM] [ZIP] [RAR] - Download Instructions

Make a donation: IBAN: IT36M0708677020000000008016 - BIC/SWIFT:  ICRAITRRU60 - VALERIO DI STEFANO or
Privacy Policy Cookie Policy Terms and Conditions
ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা - উইকিপিডিয়া

ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

চিত্র:Bhawal prince.JPG
Ramendra Narayan Roy, the prince of Bhawal Estate

ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা বিংশ শতকের প্রথম ভাগের একটি বিখ্যাত মামলা। অবিভক্ত ভারতবর্ষের বাংলা প্রদেশের ভাওয়াল এস্টেট (বর্তমানে বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত) এর কর্তৃত্ব নিয়ে এই মামলার মূল প্রতিপাদ্য ছিলো, মামলার বাদীর পরিচয়। বাদী নিজেকে ভাওয়ালের রাজকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ রায় হিসাবে দাবী করেছিলেন, এক দশক আগে যাঁর মৃত্যু ঘটেছিলো বলে সবাই জানতো।

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] মৃত্যু ও দাহ

রমেন্দ্রনারায়ণ রায় ছিলেন ভাওয়াল এস্টেট এর জমিদার বংশের রাজকুমার। তিন ভাই মিলে তাঁরা এই জমিদারীর দেখাশোনা করতেন। ভাওয়াল এস্টেটে প্রায় ৫৭৯ বর্গ মাইল এলাকা জুড়ে প্রায় ৫ লাখ প্রজা বাস করতো।

রমেন্দ্রনারায়ণ ছিলেন তিন ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয়। অধিকাংশ সময় তিনি শিকারে, আনন্দ-ফুর্তি করে, এবং নারী সংসর্গে কাটাতেন। তাঁর বেশ কয়েকজন রক্ষিতা ছিলো। ১৯০৫ সাল নাগাদ তিনি যৌন রোগ সিফিলিসে আক্রান্ত হন। ১৯০৯ সালে তিনি চিকিৎসা করার জন্য দার্জিলিং এ গমন করেন। কিন্তু সেখানেই মে মাসের ৭ তারিখে ২৫ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর কারণ হিসাবে বলা হয় বিলিয়ারি কলিক বা গলব্লাডারে পাথর। দার্জিলিং এ তাঁর শবদেহ দাহ করা হয়, এবং শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান পালিত হয় মে মাসের ১৮ তারিখে।

পরবর্তীতে প্রশ্ন উঠে, মে মাসের ৮ তারিখে আদৌ কী ঘটেছিলো, এবং দাহ করার দিনক্ষণ ও কার শবদেহ দাহ করা হয়েছে, তা নিয়ে। কোনো কোনো প্রত্যক্ষদর্শীর মতে ঐ সময়ে হঠাৎ শুরু হওয়া শিলাবৃষ্টি দাহকার্যে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। ফলে শ্মশানে চিতা প্রজ্জ্বলিত করার ঠিক আগমুহুর্তে দাহকার্য্য স্থগিত হয়ে যায়। শেষকৃত্যে অংশ নেয়া ব্যক্তিরা শিলাবৃষ্টি হতে বাঁচার জন্য যখন অন্যত্র আশ্রয় নেন, তখন মৃতদেহ গায়েব হয়ে যায়।

কুমার রমেন্দ্রনারায়ণের বিধবা তরুণী স্ত্রী বিভাবতী দেবী তাঁর ভাই সত্যেন ব্যানার্জীর সাথে ঢাকায় চলে যান। পরের দশ বছরে ভাওয়াল এস্টেটের মালিক অন্য দুই ভাইয়ের মৃত্যু ঘটে। ফলে তদানিন্তন ঔপনিবেশিক শাসক ব্রিটিশদের কোর্ট অফ ওয়ার্ড্‌স কুমারদের বিধবা স্ত্রীদের পক্ষে এই জমিদারীর মালিকানা গ্রহন করে।

[সম্পাদনা] রমেন্দ্রনারায়ণের প্রত্যাবর্তন

রমেন্দ্রনারায়ণের শবদেহ গায়েব হয়ে যাওয়ার গুজব আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ে। এও শোনা যেতে থাকে যে, রমেন্দ্রনারায়ণকে জীবিত দেখা গেছে। বাংলার সর্বত্র লোক মারফত অনুসন্ধান চালানো হয়। গুজব রটে যে, কুমার রমেন্দ্রনারায়ণ বেঁচে আছেন, এবং সন্ন্যাস ব্রত গ্রহন করেছেন। রমেন্দ্রনারায়ণের বোন জ্যোতির্ময়ী এই ব্যাপারে খোঁজ করতে শুরু করেন, এবং বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে, কুমার রমেন্দ্রনারায়ণ সন্ন্যাসী হিসাবে বেঁচে আছেন।

১৯২০-২১ সালের দিকে ঢাকার বাকল্যান্ড বাঁধের কাছে সর্বাঙ্গে ছাই মাখা এক সন্ন্যাসীর আগমন ঘটে। তিনি রাস্তায় চার মাস বসে থাকেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য তিনি সবার নজর কাড়েন। গুজব রটে যায় যে, নরেন্দ্রনারায়ণের প্রত্যাবর্তন ঘটেছে। সন্ন্যাসী অবশ্য বলতে থাকেন যে, তাঁর পরিবারকে তিনি ত্যাগ করেছেন। কুমার নরেন্দ্রনারায়ণের ভাগ্নে বুদ্ধু সন্ন্যাসীকে দেখে আসেন, তবে তিনিই রমেন্দ্রনারায়ণ কি না, তা নিশ্চিত হতে পারেননি। স্থানীয় ব্যক্তিরা এই সন্ন্যাসীকে হাতিতে করে জয়দেবপুরে পাঠিয়ে দেন ১৯২১ সালের এপ্রিল ১২ তারিখে।

পরের কয়েক দিনে আত্মীয়রা বিশ্বাস করতে শুরু করে যে, এই ব্যক্তিই কুমার নরেন্দ্রনারায়ণ। তবে সন্ন্যাসী এপ্রিলের ২৫ তারিখে ঢাকায় ফিরে যান। কুমারের আত্মীয়দের আহবানে তিনি আবার এপ্রিলের ৩০ তারিখে জয়দেবপুরে আসেন। তখন তাঁকে আত্মীয় ও প্রজা - সবাই দেখতে আসে। উপস্থিত জনতার জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সন্ন্যাসী কুমার নরেন্দ্রনারায়ণের দুধ-মার কথা মনে করতে পারেন। এই তথ্য পরিবারের বাইরে কারো জানা ছিলোনা বলে সবাই তাঁকে কুমার নরেন্দ্রনারায়ণ বলে বিশ্বাস করে।

সন্ন্যাসী দাবি করেন, তিনি দার্জিলিং এ অসুস্থ হয়ে পড়ার আগের কথা মনে করতে পারেন না। জঙ্গলে নাগা সন্ন্যাসী সাধু ধর্মদাস তাঁকে বৃষ্টিভেজা অবস্থায় খুঁজে পায়, এবং সেবা করে বাঁচিয়ে তুলে। সেই থেকে নাগা সন্ন্যাসীকে গুরু মেনে তিনি সন্ন্যাস ব্রত গ্রহন করেন। ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে বছর দশেক ঘোরা ফেরা করার পরে তাঁর স্মৃতি ফেরত আসতে শুরু করে। তখন গুরুর আদেশে তিনি ভাওয়ালে ফিরে আসেন।

[সম্পাদনা] জনতার বিশ্বাস

[সম্পাদনা] মামলা

[সম্পাদনা] প্রথম মামলা

১৯৩০ সালের এপ্রিল ২৪ তারিখে ভাওয়াল সন্ন্যাসীর আইনজীবীরা বিভাবতী দেবী ও অন্যান্য মালিকদের বিরুদ্ধে ভাওয়াল এস্টেটের সম্পত্তির অধিকার চেয়ে মামলা করেন। জেলা জজ অ্যালান হেন্ডারসন বিচারপতি পান্নাবল বসুকে এই মামলার বিচারে নিয়োগ করেন। বিজয় চন্দ্র চক্রবর্তী ভাওয়াল সন্ন্যাসীর প্রধান উকিল হিসাবে কাজ করেন। বিবাদীপক্ষের উকিল ছিলেন অমিয় নাথ চৌধুরী। বিচার শুরু হয় ১৯৩৩ সালের নভেম্বর ৩০ তারিখে।

বিবাদীপক্ষে আরো ছিলো কোর্ট অফ ওয়ার্ডস যা বিভাবতী দেবী ও অন্য দুই কুমারের বিধবা স্ত্রীর প্রতিনিধিত্ব করছিলো। বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন যে, এই নিরক্ষর সন্ন্যাসী কোনো অবস্থাতেই ব্রাহ্মণ বর্ণের হতে পারে না। কিন্তু বাদীপক্ষের আইনজীবীরা প্রমাণ করে দেখান যে, কুমার রমেন্দ্রনারায়ণও প্রায় নিরক্ষর ছিলেন। বিবাদীপক্ষ থেকে আরো দাবী করা হয়, কুমারের রক্ষিতা এলোকেশীর কাহিনী পুরোই মিথ্যা। কিন্তু বাদীপক্ষ এলোকেশীকে হাজির করে। জেরার জবাবে এলোকেশী জানান, পুলিশ তাঁকে ঘুস দিয়ে সাক্ষ্য দেয়া হতে বিরত রাখার চেষ্টা করেছে।

বিবাদীপক্ষ আরো দাবী করে, কুমারের সিফিলিস রোগ শেষ পর্যায়ে পৌছে যাওয়ায় তাঁর গায়ে দগদগে ঘা ও ক্ষত থাকার কথা, কিন্তু সন্ন্যাসীর গায়ে তা নেই। সন্ন্যাসী মূলত উর্দু ভাষায় কথা বলতেন। তিনি দাবী করেন যে, ভ্রমণ করতে করতে তিনি বাংলা ভুলে গেছেন। কুমারের চোখের বর্ণ নিয়েও বিতর্ক উঠে। এটাও দাবী করা হয় যে, শ্মশানে কুমারের চিতায় অন্য কারো দেহ দাহ করা হয়েছে।

উভয় পক্ষ থেকে কয়েকশ সাক্ষী হাজির করা হয়। তাদের অনেকের সাক্ষ্য ছিলো পরস্পরবিরোধী। বিবাদী পক্ষ কুমারের বোন জ্যোতির্ময়ী দেবীকে জেরা করে। তিনি সন্ন্যাসীর পক্ষে ছিলেন, এবং দাবী করেন, সন্ন্যাসীই কুমার। তিনি আরো দাবী করেন, সন্ন্যাসীর চেহারায় তাঁদের বংশের ছাপ রয়েছে, এবং সন্ন্যাসী বাংলা বলতে পারেন। বাদীপক্ষ কুমারের স্ত্রী বিভাবতী দেবীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। বিভাবতী দেবী কুমারের চেহারার সাথে সন্ন্যাসীর চেহারার কোনো মিল নেই বলে দাবী করেন। কুমারের অন্য ভাইয়ের বিধবা স্ত্রী অন্নদা কুমারী দাবী করেন, কুমার রমেন্দ্রনারায়ন ইংরেজি বলতে পারতেন, এবং বাংলা বলতে ও লিখতে পারতেন। এর কোনোটাই সন্ন্যাসী পারতেন না। কিন্তু কুমারের ভাষাজ্ঞানের প্রমাণ হিসাবে পেশ করা চিঠি গুলো পরে জাল বলে প্রমাণিত হয়।

১৯৩৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গুরু ধর্মদাশ নাগা সাক্ষ্য দিতে উপস্থিত হন। দোভাষীর মাধ্যমে তিনি জানান যে, ভাওয়াল সন্ন্যাসী হলো তাঁরই পূর্বতন শিষ্য সুন্দরদাস। পূর্বে মাল সিং নামধারী এই ব্যক্তি জাতিগতভাবে পাঞ্জাবী এবং লাহোরের নিবাসী শিখ ধর্মাবলম্বী। সাক্ষ্য দেয়ার সময়ে গুরু অসুস্থ্য হয়ে পড়েন, এবং তাঁর জেরা আদালত কক্ষের বাইরে নিতে হয়েছিলো। সন্ন্যাসীর সমর্থকেরা গুরু ধর্মদাসকে ভন্ড অভিহিত করে। উভয় পক্ষের সমাপনী যুক্তিতর্ক চলে ছয় সপ্তাহ ধরে। মামলার রায় দেয়ার পূর্বে শুনানি মুলতুবী করা হয় ১৯৩৬ সালের মে ২০ তারিখে।

বিচারক পান্নাবল বসু তিন মাস ধরে চুড়ান্ত রায় নিয়ে কাজ করেন। ১৯৩৬ সালের আগস্ট ২৪ তারিখে তিনি বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহ রায় প্রদান করেন, এবং সন্ন্যাসীর পক্ষে রায় দেন। এসময় মামলার রায় জানতে বিশাল জনসমাগম হয়। মামলার রায় দেয়ার পরেই পান্নাবল বসু বিচারকের পদ থেকে অবসর নেন।

[সম্পাদনা] দ্বিতীয় মামলা

[সম্পাদনা] প্রিভি কাউন্সিল

ভাওয়াল এস্টেটে রমেন্দ্রনারায়ণের সম্পত্তির ভাগ থেকে দাবিদার সন্ন্যাসীকে টাকা নিতে অনুমতি দেয়া হয়। তিনি অন্যান্য বিষয়ের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অর্থ গ্রহন স্থগিত রাখেন, এবং এই সম্পত্তির কর্তৃত্ব কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের হাতেই রাখেন। একই সময়ে তিনি বিয়ে করেন।

রাজস্ব বোর্ড মামলা নিয়ে কার্যক্রম বন্ধ রাখে তখনকার মতো। এ এন চৌধুরী মামলা থেকে সরে দাঁড়ান। তবে বিভাবতী দেবী হাল ছাড়তে রাজি হননি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলে মামলার আপিল ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত বন্ধ থাকে। ঐ বছর বিভাবতী দেবীর আইনজীবীরা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করে। জার্মান বিমান হামলায় কাউন্সিলের কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় প্রিভি কাউন্সিলের অধিবেশন ঘটে হাউজ অফ লর্ডসে, ১৯৪৫ সালে সেখানেই শুনানি শুরু হয়। ডি এন প্রিট দাবিদারের পক্ষে এবং ডব্লিউ ডব্লিউ কে পেইজ, কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন।

প্রিভি কাউন্সিল আপিল শুনতে রাজি হয়। লর্ড থাঙ্কের্টন, লর্ড হার্বার্ট ডু পার্স্ক, এবং স্যার চেতুর মাধবন আপিলের বিচার করেন। ২৮ দিন ধরে শুনানি চলে। ১৯৪৬ সালের জুলাই ৩০ তারিখে বিচারকেরা দাবিদারের পক্ষে রায় দেন, এবং আপিল নাকচ করে দেন। পরের দিন কলকাতায় টেলিগ্রাফ মারফত মামলার রায় জানানো হয়।

[সম্পাদনা] পরিণাম

[সম্পাদনা] ফরেনসিক তাৎপর্য

ফরেনসিক বিজ্ঞানের জন্য এই মামলাটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই মামলাতে মানুষের পরিচয় বের করার কলাকৌশলের যথেষ্ট প্রয়োগ ঘটেছে। কুমার নরেন্দ্রনারায়ণ এবং ভাওয়াল সন্ন্যাসীর দেহের নিম্নলিখিত সাদশ্য ছিলো।

S.No পরিচিতি চিহ্ন কুমার নরেন্দ্রনারায়ণ রায় ভাওয়াল সন্ন্যাসী
1 বর্ণ গোলাপী ও শ্বেত গোলাপী ও শ্বেত
2 চুলের বর্ণ হালকা বাদামী হালকা বাদামী
3 চুলের ধরন ঢেউ খেলানো ঢেউ খেলানো
4 গোঁফ মাথার চুলের চাইতে পাতলা মাথার চুলের চাইতে পাতলা
5 চোখের বর্ণ বাদামী বাদামী
6 ঠোঁট নীচের ঠোট ডানদিকে কুঞ্চিত নীচের ঠোট ডানদিকে কুঞ্চিত
7 কান কিনারার দিকে চোখা কিনারার দিকে চোখা
8 কানের লতি গালের দিকে সংযুক্ত না, ছিদ্র যুক্ত গালের দিকে সংযুক্ত না, ছিদ্র যুক্ত
9 কণ্ঠমণি প্রকট প্রকট
10 উপরের বাম দিকের মাড়ির দাঁত ভাঙা ভাঙা
11 হাত ছোট ছোট
12 বাম হাতের তর্জনী ও মধ্যমা ডান হাতের চাইতে কম অসম আকারের ডান হাতের চাইতে কম অসম আকারের
13 ডান চোখের নীচের পাপড়ির আঁচিল বিদ্যমান বিদ্যমান
14 পা খসখসে, জুতার আকার ৬ নাম্বার খসখসে, জুতার আকার ৬ নাম্বার
15 বাম গোড়ালির উপরের দিকে ক্ষত বিদ্যমান বিদ্যমান
16 সিফিলিস বিদ্যমান বিদ্যমান (বিতর্কিত)
17 সিফিলিসের ক্ষত বিদ্যমান বিদ্যমান (বিতর্কিত)
18 মাথা ও পিঠে ফোঁড়ার দাগ বিদ্যমান বিদ্যমান
19 কুঁচকিতে অস্ত্রোপচারের দাগ বিদ্যমান বিদ্যমান
20 ডান বাহুতে বাঘের থাবার আঘাতের দাগ বিদ্যমান বিদ্যমান
21 শিশ্নের নিম্নভাগে আচিল বিদ্যমান বিদ্যমান

এ ছাড়াও এই দুই ব্যক্তির আলোকচিত্রে যথেষ্ট মিল আছে। হাঁটার ধরণ, গলার স্বর, এবং ভাবভঙ্গীতেও মিল রয়েছে। আঙুলের ছাপ নেয়ার পদ্ধতি এই মামলার সময়ে চালু ছিলো, কিন্তু কোনো অজ্ঞাত কারণে তা ব্যবহৃত হয়নি। ধারণা করা হয়, কুমার নরেন্দ্রনারায়ণ ১২ বছর আগে নিখোঁজ হওয়াতে তাঁর হাতের আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করা সম্ভব ছিলো না।

[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র

  • পার্থ চ্যাটার্জি - A Princely Impostor? - The Strange and Universal History of the Kumar of Bhawal (2002) ISBN 0-691-09031-9
  • মুরাদ ফয়েজি - A Prince, Poison and Two Funerals: The Bhowal Sanyasi Case, English Edition Publishers (2003), ISBN 81-87853-32-8

[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ

Static Wikipedia 2008 (March - no images)

aa - ab - als - am - an - ang - ar - arc - as - bar - bat_smg - bi - bug - bxr - cho - co - cr - csb - cv - cy - eo - es - et - eu - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - frp - fur - fy - ga - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - jbo - jv - ka - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - ms - mt - mus - my - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nn - -

Static Wikipedia 2007 (no images)

aa - ab - af - ak - als - am - an - ang - ar - arc - as - ast - av - ay - az - ba - bar - bat_smg - bcl - be - be_x_old - bg - bh - bi - bm - bn - bo - bpy - br - bs - bug - bxr - ca - cbk_zam - cdo - ce - ceb - ch - cho - chr - chy - co - cr - crh - cs - csb - cu - cv - cy - da - de - diq - dsb - dv - dz - ee - el - eml - en - eo - es - et - eu - ext - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - fr - frp - fur - fy - ga - gan - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - hi - hif - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - ja - jbo - jv - ka - kaa - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mdf - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - mt - mus - my - myv - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nl - nn - no - nov - nrm - nv - ny - oc - om - or - os - pa - pag - pam - pap - pdc - pi - pih - pl - pms - ps - pt - qu - quality - rm - rmy - rn - ro - roa_rup - roa_tara - ru - rw - sa - sah - sc - scn - sco - sd - se - sg - sh - si - simple - sk - sl - sm - sn - so - sr - srn - ss - st - stq - su - sv - sw - szl - ta - te - tet - tg - th - ti - tk - tl - tlh - tn - to - tpi - tr - ts - tt - tum - tw - ty - udm - ug - uk - ur - uz - ve - vec - vi - vls - vo - wa - war - wo - wuu - xal - xh - yi - yo - za - zea - zh - zh_classical - zh_min_nan - zh_yue - zu -
https://www.classicistranieri.it - https://www.ebooksgratis.com - https://www.gutenbergaustralia.com - https://www.englishwikipedia.com - https://www.wikipediazim.com - https://www.wikisourcezim.com - https://www.projectgutenberg.net - https://www.projectgutenberg.es - https://www.radioascolto.com - https://www.debitoformativo.it - https://www.wikipediaforschools.org - https://www.projectgutenbergzim.com